কলকাতা
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
কলকাতা | |
রাজ্য - জেলা |
পশ্চিমবঙ্গ - কলকাতা † |
ভৌগলিক স্থানাংক | |
এলাকা - উচ্চতা |
১৮৫ km² - 9 m |
সময় অঞ্চল | IST (UTC+5:30) |
জনসংখ্যা (২০০১) - ঘনত্ব - নগর এলাকা (২০০৬) |
৪,৫৮০,৫৪৪ - ২৪,৭৬০/km² - ১৪,৬৮১,৫৮৯ (৩য়) |
Mayor | বিকাশ ভট্টাচার্য্য |
কোড তালিকা - ডাক - টেলিফোন - যানবাহন |
- ৭০০ xxx - +৯১(০)৩৩ - WB-০১ থেকে WB-০৪ |
ওয়েবসাইট: www.kolkatamycity.com | |
† The Kolkata urban agglomeration also includes portions of North 24 Parganas and South 24 Parganas districts. |
কলকাতা সহায়িকা·তথ্য (IPA: ['kolkat̪a]) (ইংরেজি Kolkata, পূর্বে Calcutta সহায়িকা·তথ্য) ভারতের পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্য পশ্চিমবঙ্গের রাজধানী ও হুগলী নদীর পূর্ব তীরে অবস্থিত। কলকাতা শহরে প্রায় ৫০ লক্ষ লোক বসবাস করেন। মেট্রোপলিটান এলাকা গণনায় ধরলে শহরটির জনসংখ্যা ১ কোটি ৪০ লক্ষেরও বেশি। জনসংখ্যার বিচারে কলকাতা ভারতের চতুর্থ বৃহত্তম শহর ও তৃতীয় বৃহত্তম মেট্রোপলিটান।
১৯১১ সাল পর্যন্ত শহরটি ব্রিটিশ ভারতের রাজধানী ছিল। ১৯৪৭ সালে ভারতের স্বাধীনতার পরে আধুনিক শিক্ষা, বিজ্ঞান, সংস্কৃতি ও রাজনীতিতে একদা সমৃদ্ধ এ শহরটিতে অর্থনৈতিক মন্দা দেখা দেয়। তবে নতুন শতাব্দীতে ২০০০ সাল থেকে এই মন্দাভাবের অবসান ঘটেছে ও শহরটিতে অর্থনৈতিক প্রাণসঞ্চার ঘটেছে। ভারতের অন্যান্য বড় শহরগুলোর মত কলকাতাও দরিদ্রতা, পরিবেষ দূষণ ও যানজটের মতো নাগরিক সমস্যাগুলোর শিকার। প্রাণচঞ্চল এ শহর সামাজিক ও রাজনৈতিক সংস্কৃতির দিক থেকে স্বাতন্ত্র্যমণ্ডিত। ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলন এবং পরবর্তীতে বামপন্থী ও বাণিজ্যিক ইউনিয়ন-গুলোর আন্দোলন এ শহরের ইতিহাসের একটি বড় অংশ।
কলকাতাকে "ভারতের সাংস্কৃতিক রাজধানী", "মিছিল নগরী", "আনন্দ নগরী" ও আরও বহু উপাধি দেয়া হয়েছে। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, রোনাল্ড রস, সুভাষ চন্দ্র বসু, মাদার টেরেসা, সত্যজিৎ রায়, সত্যেন্দ্রনাথ বসু, স্বামী বিবেকানন্দ-সহ আরও অনেক প্রখ্যাত ব্যক্তিত্বের এই নগরীতেই বাস ছিল।
যে তিনটি গ্রামের সমন্বয়ে কলকাতা গড়ে উঠেছিলো, তার একটির নাম ছিল "কলিকাতা"। সম্ভবত এই নাম থেকেই ইংরেজি Calcutta তথা বাংলা কলকাতা নামের উতপত্তি। পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সরকারের সিদ্ধান্তে ৩০ জুলাই, ২০০১ সাল থেকে শহরটির ইংরেজি নাম Calcutta বদলে Kolkata করা হয়।[১]
সূচিপত্র |
[সম্পাদনা করুন] ইতিহাস
১৬৯০ সালে জব চার্নক (ইং. Job Charnok) হুগলি নদীর তীরে কলিকাতা, সুতানটি ও গোবিন্দপুর - এই তিন গ্রামের সমবায়ে কলকাতা শহরের শুরু করেন। [২] ১৬৯৯ সালের মধ্যে কলকাতায় প্রথম ফোর্ট উইলিয়াম দূর্গ তৈরীর কাজ সম্পন্ন হয়। মুঘল সম্রাট ফররুখশিয়ার বাৎসরিক ৩০০০ টাকার বিনিময়ে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানিকে কলকাতা ও সন্নিহিত অঞ্চলের খাজনা আদায়ের অধিকার প্রদান করেন। ধীরে ইংরেজরা কলকাতায় বসতি বিস্তার শুরু করেন। ১৭৫৬ সালে তদানীন্তন বাংলার নবাব সিরাজ-উ-দ্দৌলা ফোর্ট উইলিয়াম আক্রমণ করে সাময়িকভাবে দখল করেন এবং কথিত আছে যে শতাধিক ইংরেজকে “অন্ধ-কূপ হত্যা” (Black hole of Calcutta) করেন। [৩] কয়েক মাসের মধ্যেই ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির চিফ অফিসার রবার্ট ক্লাইভ ফোর্ট উইলিয়াম পুনর্দখল করেন। দ্বিতীয় একবার ব্যর্থ আক্রমনের পর সিরাজ ক্লাইভের সাথে "আলিনগর চুক্তি" স্বাক্ষর করেন। অবশেষে ১৭৫৭ সালে সিরাজ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির সৈন্যদলের কাছে পরাজিত হন, এবং ইংরেজরা "বণিকের মানদন্ড"কে "শাসকের রাজদন্ডে" পরিণত করার পথে প্রাথমিক সাফল্য লাভ করে।
১৭৭২ সালের মধ্যে কলকাতা কোম্পানি-অধীকৃত ভারতের রাজধানী হয়ে যায়। ঊনবিংশ শতকের প্রথম দিক থেকে কলকাতা শহরের দু'টি ভাগ লক্ষ্য করা যায় - ইউরোপীয় অংশ ও ভারতীয় আংশ। ক্রমে কলকাতা পূর্ব ভারতের প্রধান বাণিজ্যিক কেন্দ্রে পরিণত হয়। আনুমানিক ১৮৫০ সাল থেকে কলকাতায় দ্রুত গতিতে শিল্পের প্রসার আরম্ভ হয়।
ইউরোপীয় ও ভারতীয় সভ্যতার সংমিশ্রণের ফলে উদ্ভব হয় এক নতুন শহুরে ভারতীয় নাগরিকদল। এই শহুরে নাগরিকেরা ছিলেন প্রধানত চাকরিজীবি ও "অ্যাংলোফিল" (ইংরেজ-প্রিয়); এরা নিয়মিত খবরের কাগজ পাঠ করতেন এবং প্রধানত উচ্চবর্গের হিন্দু ছিলেন। এদেরই বলা যেতে পারে এশিয়ার প্রথম মধ্যবিত্ত ।[৪] এরই পথ ধরে ক্রমে দেখা দেয় এক নতুন সাংস্কৃতিক তথা সামাজিক বিপ্লব - যাকে বলা হয়ে থাকে "বাংলা নবজাগরণ" (Bengal Renaissance)। এই আন্দোলনের পুরোভাগে ছিলেন রামমোহন রায়, বিদ্যাসাগর, মাইকেল মধুসূদন দত্ত, ইয়ং বেঙ্গল গ্রুপ, বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়, বিবেকানন্দ এবং আরো অনেকে।
[সম্পাদনা করুন] ভূগোল
হুগলি (গঙ্গার উপনদী) নদীর পূর্ব পাড়ে অবস্থিত কলকাতা থেকে বঙ্গোপসাগরের দূরত্ব প্রায় ১৫৪ কিমি। সমুদ্রতল থেকে এর উচ্চতা ২ থেকে ৯ মি। স্থাপনের সময় এই এলাকা প্রধানত জলাজমি ছিল। এই ধরনের কিছু জলা জায়গা এখন শহরের পূর্বদিকে দেখা যায়। গাঙ্গেয় ব-দ্বীপে অবস্থিত এই শহরের মাটি প্রধানত পলি জাতীয়।
[সম্পাদনা করুন] শহরের গঠন
কলকাতা শহর হুগলি নদীর তীর বরাবর উত্তর থেকে দক্ষিন দিকে বিস্তৃত। পূর্ব-পশ্চিমে শহরের বিস্তার তুলনামূলক ভাবে কম: পশ্চিমে হুগলি নদী থেকে পূর্বে মোটামুটি ইস্টার্ন মেট্রোপোলিটান বাইপাস অবধি। উত্তর-দক্ষিণ বরাবর কলকাতাকে তিনটি ভাগে ভাগ করা জায় - উত্তর, মধ্য ও দক্ষিন কলকাতা।
উত্তর কলকাতা শহরের সবচেয়ে পুরনো অংশ। এই অঞ্চলে এখন প্রচুর পুরনো বসবাসের বাড়ি এবং সরু সরু গলি রয়েছে। এই-দিকের রাস্তাগুলোও তুলনায় সরু ও ঘিঞ্জি। দক্ষিন কলকাতা শহরের অপেক্ষাকৃত নবীন অংশ, প্রধানত স্বাধীনতার পর গড়ে উঠেছে।
মধ্য কলকাতায় অবস্থিত বিবাদি বাগ অঞ্চল (ডালহৌসি স্কোয়ার) হল শহরের "কেন্দ্রীয় বাণিজ্যিক অঞ্চল" (central business district)। মহাকরন, হাই কোর্ট, প্রধান পোস্ট অফিসসহ বেশিরভাগ সরকারী অফিস ও প্রচুর বেসরকারী অফিস এই অঞ্চলে আছে। "ময়দান" মধ্য কলকাতায় একটি বিশাল ফাঁকা মাঠ। নতুন কিছু বেসরকারী অফিস এখন পার্ক স্ট্রীট সন্নিহিত অঞ্চলে গড়ে উঠেছে। এছাড়া কিছু সরকারি অফিস স্থানান্তরিত করা হয়েছে বিধাননগর (সল্ট লেক)-এর সেন্ট্রাল পার্ক অঞ্চলে। বিধাননগর কলকাতার একমাত্র পরিকল্পিত (planned city) অংশ বা উপনগরী। বর্তমানে কলকাতার বেশ কিছু অংশে, প্রধানত পূর্ব দিকে প্রচুর নতুন লোকালয় গড়ে উঠছে। রাজারহাট অঞ্চলের "নিউ টাউন" এর মধ্যে উল্ল্যেখযোগ্য।
[সম্পাদনা করুন] শহর পরিচালন
কলকাতা পুর সমিতি (Kolkata Municipal Corporation) কলকাতা নগরীর পরিচালনার দায়িত্ব প্রাপ্ত।
[সম্পাদনা করুন] যাতায়াত
শহরের প্রধান দুটি রেল স্টেসন হাওড়া এবং শিয়ালদা। এগুলি কলকাতার মেট্রোর৷ পুর্ব এবং দক্ষিণপুর্ব রেলওয়ের প্রধান অফিস এই শহরে। শহরের লোকাল ট্রেন পরিসেবা জালের মত কাছাকাছি জেলাগুলোর মধ্যে বিস্তৃত। দক্ষিন এশিয়ার প্রথম পাতাল রেল এই শহরে শুরু হয়েছিল ১৯৮৭ সাল থেকে। এছাড়া শহরে বাস, টাক্সি এবং অটোরিক্সা পাওযা যায়। ভারতে একমাত্র এই শহরেই ট্রাম চলে।
নেতাজী সুভাষ চন্দ্র বসু আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর (পূর্বতন দমদম বিমানবন্দর) থেকে নিয়মিত অন্তর্দেশীয় ও আন্তর্জাতিক বিমান চলাচল হয়। কলকাতা বন্দর থেকে পোর্ট ব্লেয়ার যাওয়ার জাহাজ ছাড়ে। হাওড়া ব্রিজ ও বিদ্যাসাগর সেতু গঙ্গাবক্ষে দুটি ঝুলন্ত (suspended) সেতু।
[সম্পাদনা করুন] নাগরিক পরিষেবা
[সম্পাদনা করুন] জনগোষ্ঠী
২০০১ সালের জনগণনা অনুযায়ী, কলকাতা পুরসভার অন্তর্গত এলাকার জনসংখ্যা ৪,৫৮০,৫৪৪। বৃহত্তর কলকাতার জনসংখ্যা ১৩,২১৬,৫৪৬। লিঙ্গ অনুপাত প্রতি ১০০০ পুরুষে ৮২৮ নারী। সাক্ষরতার হার ৮০.৯ %, যা ভারতের শহুরে এলাকার তুলনায় বেশি না হলেও, জাতীয় হার (৫৯.৫ %)-এর তুলনায় বেশী। জনসংখ্যার ৭৭.৬৮% হিন্দু ধর্মাবলম্বী। ২০.২৭% মুসলমান, যা জাতীয় হারের তুলনায় প্রায় ৭% বেশী।[৫] কলকাতায় বাঙালিরাই সংখ্যায় সর্বাধিক; এছাড়াও রয়েছেন মার্বারী ও বিহারী। তাছাড়া ভারতের অন্যান্য প্রদেশের মানুষজন এবং ভিনদেশী মানুষ বেশ কিছু সংখ্যায় আছেন। ২০০১ সালের গননা অনুযায়ী, কলকাতার এক-তৃতীয়াংশ মানুষ (১৭ লাখের বেশী) বিভিন্ন স্বীকৃত ও অস্বীকৃত বস্তিতে বসবাস করেন। এছাড়াও বহু মানুষ রাস্তায় ও ফুটপাথে দিনযাপন করেন।
[সম্পাদনা করুন] সংস্কৃতি
কলকাতা সাহিত্য, কলা ও সঙ্গীতের চর্চাক্ষেত্র হিসেবে বিখ্যাত। এই শহরকে আধুনিক ভারতীয় সাহিত্য, কলা ও জাতীয়তাবাদের জন্মভূমি হিসাবে গণ্য করা হয়ে থাকে।[৬] কলকাতা শহরের একটি বৈশিষ্ট হলো আড্ডা। পাড়ায় পাড়ায়, চায়ের দোকানে, ট্রেনে,বাসে সর্বত্রই লোকে আড্ডা দেন। কলকাতা শহর যাত্রা, থিয়েটার, সিনেমার জন্য বিখ্যাত। বিখ্যাত সিনেমা পরিচালক সত্যজিৎ রায় ও ঋত্বিক ঘটক এই শহরের মানুষ। উৎপল দত্ত, বিজন ভট্টাচার্য্য, শিশির ভাদুরি প্রমুখ মঞ্চ ও চলচ্চিত্র অভিনেতা এই শহর থেকেই কর্মজীবন শুরু করেন। রবীন্দ্রসঙ্গীত, নজরুলগীতি থেকে শুরু করে অধুনা বাংলা ব্যান্ড - সবই এই শহরের জীবনশৈলীর অঙ্গ। কলকাতার নাগরিকদের একটি বড় অংশ উচ্চাঙ্গ সংগীতের গুণগ্রাহী। সাহিত্যের যে ঐতিহ্য বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়, মাইকেল মধুসূদন দত্ত, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর প্রমুখের লেখনশৈলীর মাধ্যমে গড়ে উঠেছিল, সেই ধারা অব্যাহত রেখেছেন নবীন সাহিত্যক সম্প্রদায়, যথা, সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়, মহাশ্বেতা দেবী, সমরেশ মজুমদার এবং আর অনেকে। ভারতের সাতজন নোবেল পুরষ্কার-বিজেতার পাঁচজন জন্মসূত্রে বা কর্মসূত্রে কলকাতার সাথে জড়িত ছিলেন।
কলকাতার খাবার-দাবারের মধ্যে সবচেয়ে জনপ্রিয় হল ভাত আর মাছের ঝোল। ইলিশ মাছের বিভিন্ন পদ খুব জনপ্রিয়। রসগোল্লা একটি নামকরা মিষ্টি। কলকাতার পুরুষরা সাবেকি বাঙালি পোষাক ( ধুতি, পাঞ্জাবি) পড়া প্রায় ছেড়ে দিলেও মহিলাদের পরনে এখনও প্রধানত শাড়ি কিংবা সালোয়ার-কামিজই বেশী দেখা যায়।
দুর্গাপূজা কলকাতার সবচাইতে উল্ল্যেখযোগ্য উৎসব। শরৎকালের এই উৎসব টানা পাঁচদিন ধরে চলে। এছাড়া কালিপূজা, ঈদ, খ্রীষ্টমাস, মহরম, দোল, রথযাত্রা প্রভৃতি ধর্মীয় উৎসব উল্ল্যেখযোগ্য। সাংস্কৃতিক উৎসব গুলির মধ্যে কলকাতা বইমেলা, আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসব, ডোভার লেন মিউজিক ফেস্টিভাল উল্লেখের দাবী রাখে।
গথিক, বারোক, রোমান, ওরিয়েন্টাল ও ইন্দো-ইসলামীয় স্থাপত্যের অনেক নিদর্শন কলকাতা শহরে লক্ষ্য করা যায়। কলকাতায় ঔপনিবেশিক স্থাপত্যের অনেক নিদর্শন ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে এবং রয়েছে ব্রিটিশ শাসনকালে তৈরী অনেক প্রাসাদোপম অট্টালিকা। ঊনবিংশ শতক থেকেই কলকাতাকে “প্রাসাদ নগরী” নামে অভিহিত করা হয়।
গভর্নমেন্ট আর্ট কলেজ কলকাতার একটি নামী শিল্প প্রশিক্ষণকেন্দ্র। আকাদেমি অফ ফাইন আর্টস-সহ অন্যান্য আর্টস গ্যালারিগুলো নিয়মিত প্রদর্শনীর আয়োজন করে। ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়াল একাধারে একটি দ্রষ্টব্য স্থাপত্য ও মিউজিয়াম। ভারতীয় যাদুঘরে রয়েছে ভারতীয় ইতিহাস ও শিল্পের অসামান্য সংগ্রহ। জাতীয় গ্রন্থাগার দেশের অন্যতম সাধারণ পাঠাগার। জোড়াসাঁকোর ঠাকুরবাড়ি এখন একটি মিউজিয়াম। রাজভবনেও রয়েছে ব্রিটিশ রাজের কিছু নিদর্শন।
কলকাতা ক্যালিফোর্নিয়ার লং বিচ শহরের সিস্টার সিটি।
কলকাতার পড়াশোনার মান যথেষ্ঠ উন্নত। এখানে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়, যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের মত প্রতিষ্ঠান বর্তমান।
[সম্পাদনা করুন] গণমাধ্যম
[সম্পাদনা করুন] খেলা
এই শহরের সবচেয়ে জনপিৎয় খেলা হল ফুটবল।
[সম্পাদনা করুন] তথ্যসূত্র
- ↑ নাম বদলের রাজনীতি
- ↑ Britannica article
- ↑ অন্ধকূপ নিয়ে ধন্দ
- ↑ Ian Jack.Introduction to "The Autobiography of an Unknown Indian" by Nirad C. Chaudhury. New York Review Book. 2001.
- ↑ Census GIS Household censusindiamaps.net. 2006
- ↑ "Calcutta" Encyclopædia Britannica from Encyclopædia Britannica Premium Service [Accessed March 20, 2006]
ভারতের মেট্রোপলিটান শহর |
---|
বাঙ্গালোর • চেন্নাই • নয়া দিল্লী • কলকাতা • মুম্বাই |
ভারতের রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের রাজধানী |
---|
আগরতলা • আইজল • বাঙ্গালোর • ভোপাল • ভুবনেশ্বর • চন্ডীগড় • চেন্নাই (মাদ্রাজ) • দমন • দেরাদুন • দিল্লী • দিসপুর • গান্ধীনগর • গ্যাংটক • হায়দ্রাবাদ • ইম্ফল • ইটানগর • জয়পুর • কাভারত্তি • কোহিমা • কলকাতা • লখনৌ • মুম্বাই (বম্বে) • পানাজি (পানজিম) • পাটনা • পন্ডিচেরী • পোর্ট ব্লেয়ার • রায়পুর • রাঁচী • শিলং • সিমলা • সিলভাসা • শ্রীনগর • তিরুবনন্তপুরম (ত্রিভান্দ্রম) |