হ্যারি পটার
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
হ্যারি পটার ব্রিটিশ লেখিকা জে কে রাউলিং বিরচিত কাল্পনিক উপন্যাসের অত্যন্ত জনপ্রিয় একটি সিরিজ। এই সিরিজের উপন্যাসগুলিতে যাদুকরদের পৃথিবীর কথা বলা হয়েছে এবং কাহিনী আবর্তিত হয়েছে হ্যারি পটার নামের এক তরুন যাদুকরকে ঘিরে। ১৯৯৭ সালে হ্যারি পটার এন্ড ফিলোসফারস স্টোন (আমেরিকাতে হ্যারি পটার এন্ড সর্সারার্স স্টোন নামে প্রকাশিত) নামে এই সিরিজের প্রথম বই প্রকাশিত হয়। প্রকাশিত হওয়ার পর থেকেই এই সিরিজের বইগুলি সমালোচিত হয়েছে কাহিনীর জন্য এবং একই সাথে রচনার শৈল্পিক উৎকর্ষের জন্য প্রশংসিতও হয়েছে। হ্যারি পটার সিরিজের বইগুলি সারা পৃথিবীজুড়ে তুমুল জনপ্রিয়তা লাভ করেছে এবং বইয়ের রাজ্যের পাশাপাশি সিনেমা ও ভিডিও গেমসের দুনিয়ায়ও আলোড়ন সৃষ্টি করেছে। এই সিরিজের উপন্যাস সারা পৃথিবীতে ৩০০ মিলিয়ন কপিরও বেশী বিক্রী হয়েছে[১] এবং ৪৭টি ভাষায় অনূদিত হয়েছে। শুধুমাত্র বাইবেল এবং বুক অব মরমন (মরমনদের ধর্মগ্রন্থ) ছাড়া আর কোন বইয়ের এই রেকর্ড নেই।[২]
কাহিনীর বেশিরভাগ ঘটনা ঘটেছে হগওয়ার্টস স্কুল অব উইচক্র্যাফট এন্ড উইজার্ডরিতে। মূল চরিত্র হ্যারি পটারের বড় হওয়ার পথে যেসব ঘটনা ঘটে, তার শিক্ষাজীবন, সম্পর্ক ও এডভেঞ্চার নিয়েই কাহিনী রচিত হয়েছে। আবার বইটিতে মানুষের বন্ধুত্ব, উচ্চাশা, ইচ্ছা, গর্ব, সাহস, ভালবাসা, মৃত্যু প্রভৃতিকে যাদুর দেশের জটিল ইতিহাস, বৈচিত্রপূর্ণ অধিবাসী, অনন্য সংস্কৃতি, ও সমাজের দৃষ্টিকোন থেকে বর্নিত হয়েছে।
২০০৬ সাল পর্যন্ত হ্যারি পটারের সাতটি বইয়ের ছয়টি বই প্রকাশিত হয়েছে। যদিও শেষ ও সপ্তম বইটির প্রকাশনাকাল এখনও অনির্দিষ্ট রয়েছে। সর্বশেষ বই, হ্যারি পটার এন্ড হাফ-ব্লাড প্রিন্স, জুলাই ১৬ ২০০৫ তারিখে ইংরেজী ভাষায় প্রকাশিত হয়। প্রথম চারটি বইয়ের কাহিনী নিয়ে চারটি সফল চলচ্চিত্র মুক্তি পেয়েছে, এবং পঞ্চম বই হ্যারি পটার এন্ড দি অর্ডার অফ দি ফিনিক্স নিয়ে চলচ্চিত্র ২০০৬ এর ফেব্রুয়ারি মাসে বানানো শুরু হয়েছে। বইগুলোর ইংরেজী সংস্করন প্রকাশ করে ব্লুমসবারি, স্কলাস্টিক প্রেস, ও রেইনকোস্ট বুকস।
সূচিপত্র |
[সম্পাদনা করুন] উৎপত্তি ও প্রকাশনার ইতিহাস
১৯৯০ সালে জে. কে. রাউলিং ম্যানচেস্টার থেকে যাত্রী বোঝাই ট্রেনে করে লন্ডন আসার পথে হ্যারি পটার বইয়ের ধারনা তার মাথায় ঢুকে। তিনি এ ঘটনার বর্ননা দিতে গিয়ে তার ওয়েবসাইটে বলেনঃ[৩]
প্রায় ৬ বছর বয়স থেকে আমি নিরবিচ্ছিন্ন ভাবে লিখছিIকিন্তু কোন আইডিয়া সম্পর্কে আমি পূর্বে এত উত্তেজিত ছিলাম না। আমি প্রচন্ড হতাশ ছিলাম তখন কারন, আমার কাছে তখন কোন ভাল কলম ছিল না, এবং অন্যের কাছ থেকে কলম চাইতে আমার লজ্জা লাগছিলো। আমি এখন মনে করি, তা একদিক দিয়ে ভালই হয়েছে, কারন তখন আমি তখন কেবল বসে বসে চিন্তা করেছি, চার ঘন্টার (ট্রেন বিলম্বিত) জন্য, এবং সবকিছুর পুঙ্খানুপুঙ্খ বর্ননা আমার মগজে জমা হচ্ছিল, এবং এই চর্মসার, কালো চুলের, চশমাপরা ছেলে যে জানত না যে সে একজন যাদুকর আমার কাছে ক্রমেই আরো বাস্তব মনে হতে থাকে। আমি মনে করি যে আমাকে যদি একটু ধীরে কল্পনা করতে হত যাতে আমি তার কিছু অংশ কাগজে লিখতে পারি তাহলে আমি হয়তো সেই কল্পনার কিছু অংশ বাদ দিয়ে দিতাম (যদিও কখনও আমি অবাক হই, আমি যা ভ্রমনের সময় কল্পনা করেছিলাম তার কতটুকু আমি লেখার সময় ভুলে গেছি)। |
সেই সন্ধ্যায়, লেখিকা তার প্রথম উপন্যাস লেখা-পূর্ব পরিকল্পনায় হাত দেন, হ্যারি পটার এন্ড দি ফিলোসফার'স স্টোন, একটি আধা-পরিপূর্ণ পরিকল্পনা যাতে ছিল সাত বইয়ের কাহিনীর ঘটনা, বিভিন্ন ঐতিহাসিক ও আত্মজীবনীমূলক তথ্যাবলী,ও যাদুর দেশ সম্পর্কিত বিভিন্ন তথ্য।[৪] শেষ পর্যন্ত রাউলিং পর্তুগালে চলে যান, যেখনে তিনি তার প্রথম স্বামীকে ১৯৯২ সালে বিয়ে করেন, এবং ১৯৯৩ সালে তার প্রথম সন্তান জেসিকা জন্মগ্রহন করে। এসময় তিনি ফিলোসফার'স স্টোন লেখা চালিয়ে যাচ্ছিলেন। বিবাহ বিচ্ছেদের পর রাউলিং তার মেয়েকে নিয়ে ব্রিটেনে ফিরে আসেন ও এডিনবার্গে তার বোনের কাছাকাছি বসবাস শুরু করেন। এসময় তিনি লেখা চালিয়ে যাচ্ছিলেন একটি কফি হাউজে। সপ্তাহে তার আয় ছিল মাত্র £৯০ (যার মধ্যে £৭০ ছিল সমাজ কল্যান থেকে) এবং তিনি তার মেয়ের জন্য কোন নার্সারীর ব্যবস্থা করতে পারেননি, তার ঘুমন্ত শিশু মেয়েটি তার লেখার সর্বক্ষনের সঙ্গী ছিল। রাউলিং পরিশ্রম করে তার লেখা শেষ করেন যা তিনি কখনও শেষ করতে পারবেন না বলে ভয় করেছিলেন।
১৯৯৬ সালে হ্যারি পটার এন্ড দি ফিলোসফার'স স্টোন শেষ হয় এবং পান্ডুলিপি এজেন্টের কাছে দেয়া হয়।
এজেন্ট পান্ডুলিপিটি আমাকে হতাশ করে ফোল্ডার ছাড়া ফেরত দেয়, যা কিনতে আমার £৪.০০ লাগে, এবং বলে যে ৮০,০০০ শব্দের লেখা বইটি ছোটদের বই হিসেবে বেশি দীর্ঘ।" |
দ্বিতীয় যে এজেন্ট, ক্রিস্টোফার লিটল, এর মাধ্যমে তিনি চেষ্ঠা করেন, তিনি রাউলিং কে সাথে সাথে লিখে জানান পান্ডুলিপি তার পছন্দ হয়েছে এবং তিনি তাকে সাহায্য করবেন। এজেন্ট পান্ডুলিপিটি ব্লুমসবারিতে পাঠান।[৫]
ব্লুমসবারিতে, সে সময়কার ছোট একটি প্রকাশনা প্রতিষ্ঠান, ফিলোসফার'স স্টোন চেয়ারম্যান নিগেল নিউটন এর হাতে পড়ে। তিনি বইটি নিয়ে বেশি উৎসাহী ছিলেন না। মি. নিউটন পান্ডুলিপিটি বাসায় নিয়ে যান কিন্তু এটি পড়েননি বরং তার আট বছর বয়সী মেয়ে এলিস কে এটি পড়তে দেন।[৬] পান্ডুলিপিটি পড়ে এলিস নিউটন আনন্দে আত্মহারা হয়ে পিতাকে বই প্রকাশ করতে তাগাদা দেয়। অন্য আট প্রকাশক বইটি প্রকাশে অসম্মতি জানানোর পর ব্লুমসবারি রাউলিংকে অগ্রিম £২,৫০০ এর প্রস্তাব দেয়।
যদিও রাউলিং এর মতে হ্যারি পটার লেখার সময় কোন নির্দিষ্ট বয়সের পাঠকের কথা তার মাথায় ছিল না, প্রকাশকেরা প্রথমে বইটিকে ১১ বছর বয়সী পাঠকের উপযোগী হিসেবে ধরে নেন। বইটি প্রকাশের কালে অন্যান্য লেখিকাদের মত জোয়ানে রাউলিং কে প্রকাশকরা আরো লিঙ্গ-নিরপেক্ষ কোন ছদ্মনাম ব্যাবহার করতে বলেন যাতে এই বয়সী ছেলেরা আকৃষ্ট হয় কারন ছেলেরা সাধারনত নারী লেখকদের বই কিনতে আগ্রহী হয় না। তিনি তার জে. কে. রাউলিং নামটি নির্বাচন করেন (জোয়ান ক্যাথলীন রাউলিং)। ক্যাথলিন তার দাদী/নানীর নাম।
প্রথম হ্যারি পটার বইটি যুক্তরাজ্যে প্রকাশ করে ব্লুমসবারি ১৯৯৭ সালের জুলাইয়ে এবং যুক্তরাষ্ট্রে প্রকাশ করে স্কলাস্টিক প্রেস ১৯৯৮ সালের সেপ্টেম্বরে। আমেরিকার বইটির জন্য রাউলিং ছয় অঙ্কের ডলার লাভ করেন – যা একটি শিশুতোষ বইয়ের জন্য অনেক বেশি। কোন কোন পাঠক ফিলোসফার বুঝতে সমস্যায় পড়বে বা এর সাথে যাদুকে মিলাতে ব্যর্থ হবে মনে করে স্কলাস্টিক আমেরিকার সংস্করনে বইয়ের নাম পরিবর্তন করে হ্যারি পটার এন্ড সর্সারার'স স্টোন রাখে।
এই সিরিজটি অনেক প্রকাশনা পুরস্কার ও প্রশংসা পেয়েছে। এগুলোর মধ্যে, প্রথম তিনটি বই, হ্যারি পটার এন্ড দি ফিলোসফার'স স্টোন, হ্যারি পটার এন্ড দি চেম্বার অফ সিক্রেটস এবং হ্যারি পটার এন্ড দি প্রিজনার অফ আজকাবান, ১৯৯৭, ১৯৯৮, ১৯৯৯ সালে নেসলে স্মার্টিস বুক প্রাইজ পেয়েছে ৯-১১ বছর বয়সীদের শ্রেণীতে ।[৭]
২০০০ সালের মধ্যেই এই সিরিজটি আংশিকভাবে প্রকাশকদের ব্যাবসার নীতির কারনে ও বহুলাংশে পাঠকদের বিশেষ করে তরুন ছেলে পাঠকদের কারনে হাই-প্রোফাইল হিসেবে পরিগনিত হয়। ২০০০ সালের মধ্যে ভিডিও গেমস ও ইন্টারনেটের কারনে বইয়ের আকর্ষন অন্য দিকে চলে যায়। রাউলিং এর প্রকাশকগন দ্রুত এই সিরিজের তিনটি বই প্রকাশ করে পাঠদের মন জয় করেন এবং তাদের কে হ্যারি পটারের একান্ত ভক্ত করে তুলেন। ফলে সিরিজটির উত্তেজনা বিন্দুমাত্র না কমে ছড়িয়ে পড়ে।[৮] মাতামাতির চরম মুহুর্তে বিপুল মিডিয়া কভারেজের মাধ্যমে ২০০০ সালে হ্যারি পটারের চতুর্থ বইহ্যারি পটার এন্ড দি গবলেট অফ ফায়ার প্রকাশিত হয়।
২০০১ সালে দুটি ছোট বই প্রকাশিত হয় - নিউট স্ক্যাম্যান্ডার এর ফ্যান্টাস্টিক বিস্টস এন্ড হোয়ার টু ফাইন্ড দেম ও কেনিলওয়র্থি হুইস্প এর কুইদিচ থ্রু দি এজেস। এই বইদুটির আয় ব্রিটিশ দাতব্য সংস্থা কমিক রিলিফ এ জমা হয়। সিরিজের পরবর্তী দুইটি বই, হ্যারি পটার এন্ড দি অর্ডার অফ দি ফোনিক্স এবং হ্যারি পটার এন্ড দি হাফ-ব্লাড প্রিন্স, প্রকাশের ফলে মাতামাতি আরো বেড়ে যায়। জনগন হ্যারি পটার বই পেতে এতই ব্যাকুল হয়ে পড়ে যে প্রকাশের আগেই অনেকে বই চুরি করতে চেষ্টা করে।
প্রায় একযুগের মত সময়ে সিরিজটি সব বয়সী অসংখ্য ভক্ত পেয়েছে, যার ফলে প্রতি বইয়ের দুটি সংস্করন বের করা হচ্ছে - যার গল্প একই কিন্তু প্রচ্ছদ আলাদা, একটি শিশুদের উদ্দেশ্যে আরেকটি বয়স্ক পাঠকদের উদ্দেশ্যে। এর অনেক অনুবাদের কারনে সারা বিশ্বে এটি জনপ্রিয়। অর্ডার অফ দি ফিনিক্স বইটি প্রথম ইংরেজী ভাষায় প্রকাশিত কোন বই যা ফ্রান্সের বাজারে সবচেয়ে বেশি বিক্রি হয়েছে[৯] ২০০৫ সালে হ্যারি পটার এন্ড দি হাফ-ব্লাড প্রিন্স প্রকাশের পর ২৪ ঘন্টায় বইটির ৯ মিলিয়ন কপি বিক্রি হয়েছে এবং এর জনপ্রিয়তা কমার কোন লক্ষণ দেখা যায়নি[১০]
[সম্পাদনা করুন] হ্যারি পটার সিরিজের চরিত্রগুলি
- হ্যারি পটার জেমস ও লিলি পটারের একমাত্র সন্তান, যাদের সাথে তার চেহারা ও আচরনের অনেক সুনির্দিষ্ট মিল পাওয়া যায়। যেমন - জেমসের অপরিপাটী কালো চুল ও লিলির সবুজ চোখ। পরে জানা যায় যে তার একগুয়ে আচরন সে তার মা'র থেকে পেয়েছে। তার জন্মদিন ৩১ জুলাই, ১৯৮০। তার বয়স এক বছর থাকাকালে সে খ্যাতি অর্জন করে যখন লর্ড ভলডেমর্ট, পৃথিবীর সবচেয়ে ভয়ংকর যাদুকর, তাদের বাসস্থান আক্রমন করে, তার মা-বাবাকে মেরে ফেলে কিন্তু তাকে(হ্যারিকে) মারতে ব্যর্থ হয়। কিন্তু এই আক্রমনের ফলে হ্যারির কপালে স্পষ্ট বিদ্যুৎ চমকের মত কাটা দাগ বা ক্ষতচিহ্ন(স্কার, scar) থেকে যায়। হ্যারির উপর প্রয়োগ করা তার মৃত্যু অভিশাপ(the killing curse) হ্যারির কাছ থেকে প্রতিফলিত হওয়ার কারনে ভলডেমর্ট তার দেহ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যায় । হগওয়ার্টসে, হ্যারি নিজেকে মেধাবী যাদুকর হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করে। ডিফেন্স এগেইনস্ট দি ডার্ক আর্টস(কালো যাদু থেকে প্রতিরক্ষা) ও কুইডিচ খেলায় সে খুব ভাল করে। তার হাউজ গ্রিফিন্ডর এর ও সাধারন ভাবে বিদ্যালয়ের একজন সক্ষম নেতা হিসেবে সে নিজেকে মেলে ধরে। তার শত চেষ্টাতেও সে তার খ্যাতিকে দমন করতে পারেনি এবং এই কারনে সে অনেক সময় হতাশাগ্রস্থ হয়ে পড়েছে ও তাকে মিডিয়ায় আলোচনা, গুজব, ঠাট্টা (স্কার নিয়ে) এবং অধ্যাপকদের ও কিছু ছাত্রের চক্ষুশুলের সহজ শিকারে পরিনত হতে হয়েছে। তথাপি বাইরের শত চাপ সত্ত্বেও সে সব সময় সাহস, মহান থেকেছে যদিও তার এসব গুনাবলি কখনও কখনও বিপদে ফেলে দিয়েছে। হারমায়োনি গ্র্যাঞ্জার এর নাম দিয়েছে "সেভিং-পিপল থিং"। তার সবচেয়ে ভালো বন্ধু রন উইজলি ও হারমায়োনি, এবং তার শত্রু হচ্ছে লর্ড ভলডেমর্ট, সেভেরাস স্নেপ ও ড্রাকো ম্যালফয়।
[সম্পাদনা করুন] হ্যারি পটার সিরিজের বইগুলো
- হ্যারি পটার এন্ড দ্য ফিলোসফার্স স্টোন
- হ্যারি পটার এন্ড দ্য চেম্বার অব সিক্রেটস
- হ্যারি পটার এন্ড দ্য প্রিজনার অব আজকাবান
- হ্যারি পটার এন্ড দ্য গবলেট অব ফায়ার
- হ্যারি পটার এন্ড দ্য অর্ডার অব দ্য ফিনিক্স
- হ্যারি পটার এন্ড দ্য হাফ ব্লাড প্রিন্স
- অপ্রকাশিত সপ্তম বই
[সম্পাদনা করুন] তথ্যসূত্র
- ↑ কনটেম্পোরারি রাইটার্স
- ↑ Wizard revisited
- ↑ "J.K. Rowling interview transcript, The Connection", Quick Quote Quill, October 12, 1999.
- ↑ ""Spell Binder" People Magazine", Quick Quotes Quill, July 12, 1999.
- ↑ "Revealed: The eight-year-old girl who saved Harry Potter", New Zeland Herald, July 3, 2005.
- ↑ "Past winners", Nestle Smarties Prize, May 21, 2006.
- ↑ "Books' Hero Wins Young Minds", New York Times, Jul 12, 1999.
- ↑ "OOTP is best seller in France - in English!", BBC, July 1, 2003.
- ↑ "Potter book smashes sales records", BBC, July 18, 2005.
[সম্পাদনা করুন] বহিঃ সংযোগ
Template:Portal
[সম্পাদনা করুন] প্রাতিষ্ঠানিক ওয়েব সাইট
- জে,কে, রাউলিং এর নিজস্ব সাইট
- ওয়ার্নার ব্রাদার্সের হ্যারি পটার চলচ্চিত্রের সাইট
- ব্লুমসবারি - হ্যারি পটারের আন্তর্জাতিক প্রকাশক
- স্কলাস্টিক- যুক্তরাষ্ট্রে হ্যারি পটারের প্রকাশক
- রেইনকোস্ট - হ্যারি পটারের কানাডিয়ান প্রকাশক
[সম্পাদনা করুন] অন্যান্য আকর্ষণীয় সংযোগসমূহ
Template:Harrypotter