নোয়াখালী জেলা
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
প্রশাসনিক বিভাগ: | চট্টগ্রাম |
আয়তন (বর্গ কিমি) | ৩,৬০০ |
জনসংখ্যা: | মোট : ২৫,৩৩,৩৯৪ পুরুষ:৪৮.৯১% মহিলা: ৫১.০৯% |
ভোটার সংখ্যা: | মোট : ১৪,৭১,৯৪৩ জন পুরুষ ভোটার:৭,৫৬,৭৬৯ জন মহিলা ভোটার: ৭,১৫,১৭৪ জন |
শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা: | বিশ্ববিদ্যালয়: ১ কলেজ : ৩০ উচ্চ বিদ্যালয়: ২৪১ মাদ্রাসা : ১৩৭ |
শিক্ষার হার: | ???% |
বিশিষ্ট ব্যক্তিত্বঃ | "বৃহত্তর নোয়াখালী জেলার কৃতি সন্তান" এই শিরোনামে নিবন্ধের অন্য অংশে দেখুন। |
প্রধান শস্যঃ | ধান, খেসারি, আখ, নারিকেল, সুপারি |
রপ্তানী পণ্যঃ | নারিকেল, সুপারি, ধান, শুটকি |
নোয়াখালী জেলা বাংলাদেশের দক্ষিন-পূর্বাঞ্চলের চট্টগ্রাম বিভাগের একটি প্রশাসনিক অঞ্চল। বর্ত্মান নোয়াখালী জেলা পুর্বে ফেনী, লক্ষীপুর এবং নোয়াখালী জেলা নিয়ে একটি বৃহত্তর অঞ্চল ছিল, যা এখনো বৃহত্তর নোয়াখালী নামে অধিক পরিচিত।
সূচিপত্র |
[সম্পাদনা করুন] ভৌগলিক সীমানা
চট্টগ্রাম প্রশাসনিক বিভাগের অধীন নোয়াখালী জেলার মোট আয়তন ৩৬০১ বর্গ কিলোমিটার। নোয়াখালী জেলার উত্তরে কুমিল্লা, দক্ষিণে বঙ্গোপসাগর, পূর্বে ফেনী ও চট্টগ্রাম জেলা এবং পশ্চিমে লক্ষীপুর ও ভোলা জেলা অবস্থিত। সারা বছর সর্বোচ্চ গড় তাপমাত্রা থাকে ৩৪.৩ ডিগ্রী সেঃ এবং সর্বোনিম্ন ১৪.৪ ডিগ্রী সেঃ। বছরে গড় বৃষ্টিপাত ৩৩০২ মিঃমিঃ। প্রধান নদী বামনি এবং মেঘনা।
[সম্পাদনা করুন] প্রশাসনিক এলাকাসমূহ
নোয়াখালী জেলায় ৬টি উপজেলা রয়েছে। এগুলো হলো:
[সম্পাদনা করুন] নোয়াখালী সদর/শহর
নোয়াখালী সদর উপজেলা শহর, মাইজদি ৯ টি ওয়ার্ড নিয়ে গঠিত। শহরের মোট জনসংখ্যা ৭৪,৫৮৫; এর মধ্যে ৫১.৫০% পুরুষ এবং ৪৮।৫০% মহিলা; জনসংখ্যার গনত্ব প্রতি বর্গকিলোমিটারে ৫৯১৫। শহুরে লোকদের মধ্যে শিক্ষিতের হার প্রায় ৬০.৭০%। নোয়াখালী সদরের আদি নাম হচ্ছে সুধারাম। ১৯৪৮ সালে যখন উপজেলা হেডকোয়ার্টার মেঘ্না গর্ভে বিলীন হয়ে যায়, তখন তা ৮ কিলোমিটার উত্তরে সরিয়ে বর্ত্মান মাইজদিতে স্থানান্তর করে হয়।
চৌমুহনী, নোয়াখালীর আরেকটি ব্যস্ত শহর ও বাণিজ্য কেন্দ্র, যা একসময়ে প্রিন্টিং এবং প্রকাশণা ব্যবসার জন্য বিখ্যাত ছিল।
দ্রুত বেড়ে উঠছে এবং ব্যস্ত শহরের রুপ নিচ্ছে বসুরহাট। এই শহরের অধিবাসীদের একটা বড় অংশ কাজের জন্য আমেরিকা কিংবা মধ্যপ্রাচ্য প্রবাসী। সম্ভবতঃ এই জন্যেই এখানে বাড়ী এবং জমির দাম খুবই বেশি প্রায় রাজধানী ঢাকার সমপরিমাণ।
[সম্পাদনা করুন] ইতিহাস
নোয়াখালি জেলা বাংলাদেশের দক্ষিণ-পূর্বে অবস্থিত। এর প্রাচীন নাম ছিল ভুলুয়া। নোয়াখালি সদর থানার আদি নাম সুধারাম। ইতিহাস থেকে জানা যায়, একবার সুদুর ত্রিপুরা'র পাহাড় থেকে প্রবাহিত ডাকাতিয়া নদীর পানিতে ভূলুয়া'র উত্তর-পুর্বাঞ্চল ভয়াবহ রকম ভাবে প্লাবিত হয়, ফসলি জমির ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়। এই অবস্থা থেকে পরিত্রাণের উপায় হিসাবে ১৬৬০ সালে একটি বিশাল খাল খনন করা হয়, যা পানির প্রবাহকে ডাকাতিয়া নদী হতে রামগঞ্জ, সোনাইমুড়ী ও চৌমুহনী হয়ে মেঘনা এবং ফেনী নদীর দিকে প্রবাহিত করে। এই বিশাল নতুন খালকে নোয়াখালীর আঞ্চলিক ভাষায় "নোয়া (নতুন) খাল" বলা হত, যা একসময়ে পরিবর্তিত হয়ে ১৬৬৮ সালে "ভুলুয়া" নামটি হয়ে যায় "নোয়াখালী"।
ইতিহাসের অন্য দিক গুলোর মধ্যে আরো উল্লেখ করা যেতে পারে- ১৮৩০ সালে নোয়াখালী'র জনগণের জিহাদ আন্দোলনে সক্রিয় অংশগ্রহণ, ১৯২০ সালের খিলাফত আন্দোলন। জাতিগত সংঘাত রায়টের পর ১৯৪৬ সালে মহাত্মা গান্ধী নোয়াখালীর বেগমগঞ্জ উপজেলা ভ্রমণ করেন। বর্তমান বেগমগঞ্জ উপজেলার জয়াগ নামক স্থানে গান্ধীজি'র নামে একটি আশ্রম রয়েছে, যা "গান্ধী আশ্রম" নামে পরিচিত।
যতদুর জানা যায়, ১৭৯০ সালের পর হতে নোয়াখালী জেলা বহুবার ঘুর্ণিঝড়, বন্যা, টর্নেডো, সাইক্লোন ইত্যাদি বিভিন্ন প্রাকৃতিক দুর্যোগে পতিত হয়। ১৯৭০ সালের ভয়াবহ টর্ণেডো এবং ঘুর্ণিঝড়ে প্রায় ১০ লক্ষ লোকের প্রানহানি ঘটে। '৭১ এর স্বাধীনতা সংগ্রামে পাক হানাদার বাহিণীর সাথে বহু রক্তক্ষয়ী যুদ্ধে নোয়াখালী'র মাটি রঞ্জিত হয়ে আছে। ১৫ জুন ১৯৭১ সালের সোনাপুর আহমদীয়া স্কুলের সম্মুখ যুদ্ধে প্রায় ৭০ জন বীর মুক্তিযোদ্ধা শহীদ হয়। নোয়াখালী জেলা স্বাধীন হয় ১৯৭১ সালের ৭ ডিসেম্বর।
[সম্পাদনা করুন] অর্থনীতি
[সম্পাদনা করুন] বৃহত্তর নোয়াখালী জেলার কৃতি সন্তান
(১) সুলতান ফখরুদ্দীন মুবারক শাহ (মৃত্যু ১৩৪৯ সাল), (২) বঙ্গবীর শমসের গাজী, (৩) হযরত মাওলানা ইমাম উদ্দীন বাঙ্গালী (রঃ) (১৭৮৮-১৮৫৯), (৪) কারী মৌলভী ইব্রাহীম (রঃ) ওরফে বুড়া হুজুর (জন্ম বাংলা ১২৫৫ মৃত্যু ১৯৫৯ ইং), (৫) হযরত মাওলানা কারামত আলী (রঃ) জৈনপুরী (১৮০০-১৮৭৩ ইং), (৬) খান বাহাদুর আবদুল আজিজ বি এ (১৮৬৩-১৯২৬), (৭) আব্দুল বারী কবি রত্ন (১৮৭২-১৯৪৪), (৮) মাইনিং ইঞ্জিনিয়ার ওবায়েদ উল্যা (১৮৭৬-১৯৩৬), (৯) আলহাজ্ব খান বাহাদুর মোহাম্মদ গাজী চৌধুরী (১৮৭৮-১৯৬৮), (১০) খান সাহেব সফর আলী মাষ্টার (১৮৭৮-১৯৩৬), (১১) মৌলভী মোহাম্মদ ইব্রাহীম (১৮৮১-১৯৮৭), (১২) হাজী আবদুর রশীদ খান (১৮৮১-১৯৭০), (১৩) খান বাহাদুর রেজ্জাকুল হায়দার চৌধুরী (১৮৮৯-??), (১৪) আবদুল হালিম ম্যাজিষ্ট্রেট (১৮৮৫-১৯৭০), (১৫) মাওলানা মোহাম্মদ উল্যাহ হাফেজ্জী হুজুর (রহঃ) (১৮৮৭-১৯৮৭), (১৬) খান বাহাদুর আবদুল গোফরান (১৮৮৮-১৯৪৯), (১৭) কমরেড মুজাফফর আহমদ (১৮৮৯-১৯৭৩), (১৮) স্যার এ এফ রহমান (১৮৮৯-১৯৪৫), (১৯) শাহ সৈয়দ গোলাম সারওয়ার হোসাইনী (রাঃ) (১৮৯৫-১৯৭৫), (২০) ফজলুর রহমান উকিল (১৮৯৬-১৯৮৫), (২১) বিচারপতি আমিন আহমেদ (১৮৯৯-১৯৯১), (২২) মাওলানা আবুল হাসনাত মোহাম্মদ আবদুল হাই (১৯০১-১৯৮৩), (২৩) হামিদুল হক চৌধুরী (১৯০৩-১৯৯২), (২৪) মোহাম্মদ ওয়ালী উল্লাহ (১৯০৪-১৯৭৮), (২৫) মুহাম্মদ মাসউদ (মোক্তার) (১৯০৫-), (২৬) হাবিবুল্লাহ বাহার চৌধুরী (১৯০৬-১৯৬৬), (২৭) অধ্যক্ষ শফিকুর রহমান (১৯০৬-১৯৯১), (২৮) ডঃ এম আবদুল কাদের (১৯০৮-১৯৯৩), (২৯) জাষ্টিস এ কে এম বাকের (১৯০৮-১৯৯৩), (৩০) এডভোকেট বেলায়েত হোসেন (১৯০৯-১৯৯৩), (৩১) সামসুন নাহার মাহশূদ (১৯১০-১৯৬৬), (৩২) খাজা আহমদ (১৯১০-১৯৭৬), (৩৩) আবদুস সালাম (১৯১০-১৯৭৭), (৩৪) অধ্যক্ষ এম এ ওয়াদুদ (১৯১০-১৯৯৪), (৩৫) এ কে জালাল আহম্মদ (১৯১১-১৯৭১), (৩৬) বোস প্রফেসর ডঃ আবদুল মতিন চৌধুরী (১৩২৮-১৩৮৮ বাংলা), (৩৭) অধ্যাপক মুজাফফর আহমদ চৌধুরী (১৯২৩-১৯৭৮), (৩৮) অধ্যক্ষ তাফাজ্জল হোসাইন (১৩১৮-১৩৯৩ বাংলা), (৩৯) আবদুল মালেক উকিল (১৯২৪-১৯৮৭), (৪০) আলহাজ্ব খলিলুর রহমান (১৯১৭-১৯৭৭), (৪১) কাজী মাহফুজুল হক (১৯১৮-১৯৯০), (৪২) মাওলানা মোস্তাফিজুর রহমান (১৯১৫-১৯৬০), (৪৩) কবি জালাল আহমদ চৌধুরী (১৯১৮-১৯৮৯) (৪৪) ডক্টর খলিলুর রহমান (১৯২৩-১৯৭৮), (৪৫) ডঃ সিরাজুল হক খান (১৯২৪-১৯৭১), (৪৬) সাবেক প্রধান বিচারপতি ব্যরিষ্টার বদরুল হায়দার চৌধুরী (১৯২৫-১৯৯৮), (৪৭) অধ্যক্ষ ওবায়েদ উল্যা মজুমদার (১৯২৮-১৯৯৮), (৪৮) অধ্যক্ষ লুৎফল হায়দার চৌধুরী (??-১৯৮৮), (৪৯) আলহাজ হযরত মাওলানা নুরুল আমিন আতিকী (রঃ) (১৯২২-১৯৮০), (৫০) এ এইচ এম আবদুল হাই (১৯২৮-১৯৯৩), (৫১) রুহুল আমিন হেডমাষ্টার (১৯২৫-১৯৮৭), (৫২) খায়েজ আহমদ (১৯২৫-১৯৯৩), (৫৩) মহান ভাষা আন্দোলনের অমর শহীদ সালাম (১৯২৭-১৯৫২), (৫৪) শহীদুল্লাহ কায়সার (১৯২৬-১৯৭১), (৫৫) মামুন মাহমুদ (১৯২৮-১৯৭১), (৫৬) আমিরুল ইসলাম কালাম (১৯২৯-১৯৮৪), (৫৭) মাওলানা লৎফর রহমান (১৯৩০-১৯৮৭), (৫৮) রফিক উল্যাহ মাষ্টার (১৯৩৩-১৯৯৬), (৫৯) সার্জেন্ট জহুরুল হক (১৯৩৫-১৯৬৯), (৬০) ডঃ মফিজুল্লাহ কবির (১৯২৫-১৯৮৬), (৬১) জহির রায়হান (১৯৩২-১৯৭২), (৬২) শহীদ বুদ্ধিজীবী এ এন এম মুনীর চৌধুরী (১৯২৫-১৯৭১), (৬৩) মোফাজ্জল হায়দার চৌধুরী (১৯২৬-১৯৭১), (৬৫) সহিদ উদ্দিন এস্কেন্দার (কচি ভাই) (১৯৩২-১৯৭৮), (৬৬) রফিক উল্যা চৌধুরী (১৯৩৭-১৯৮৯), (৬৭) ডঃ সৈয়দ লৎফল হক (১৯৪৬-১৯৯২), (৬৮) এটর্নি জেনারেল আমিনুল হক (১৯৩৩-১৯৯৫), (৬৯) শহীদ বীর শ্রেষ্ঠ মোহাম্মদ রুহুল আমিন (১৯৩৪-১৯৭১), (৭০) ডাঃ আবুল খায়ের (১৯৩৫-১৯৯১), (৭১) সৈয়দ নুরুল আলম চৌধুরী (বাচ্চু মিয়া) (১৯৩৬-১৯৯৮), (৭২) ডঃ খালেদ মাসুকে রাসুল (১৩৫০-১৪০২ বাংলা), (৭৩) হুমায়ুন জহির (১৯৪৮-১৯৯৩), (৭৪) কন্ঠ শিল্পী ফিরোজ সাঁই (১৯৫৩-১৯৯৫), (৭৫) জহুর হোসেন চৌধুরী (১৯২২-১৯৮০), (৭৬) শ্রী শান্তি রঞ্জন কর্মকার (১৯৩৮-১৯৯৩), (৭৭) এহতেশাম হায়দার চৌধুরী (১৯৩১-১৯৮৪), (৭৮) কবি আবদুল হাকিম (১৬২০-১৬৯০), (৭৯) এ এফ এম কামাল উদ্দীন (১৯৩৭-১৯৮৮), (৮০) সৈয়দ আবদুল মজিদ (১৮৯৫-১৯৫৫), (৮১) মৌলভী সায়েদুল হক (১৮৯২-১৯৮০), (৮২) খান বাহাদুর নুরুল হক (১৮৯৫-১৯৭৪), (৮৩) জালাল উদ্দিন আহমদ (১৯১০-১৯৯৩), (৮৪) ইঞ্জিনিয়ার দেলোয়ার হোসেন (-১৯৯০), (৮৫) আবদুল হালিম মাষ্টার (১৯১২-১৯৬৭), (৮৬) মহেন্দ্র কুমার সাহা (১৮৯১-১৯৮২), (৮৭) বদরুদ্দীন হায়দার চৌধুরী (-১৯২৩), (৮৮) মুহাম্মদ ফজলুল্লাহ (চুননু মিয়া) (-১৯৫৪), (৮৯) মমতাজ উদ্দীন আহমদ ভূঞা (১৮৮২-১৯৭৪), (৯০) মজিবুর রহমান মোক্তার (১৮৯৪-১৯৫৭), (৯১) এম এ মোহাইমেন (১৯২১-১৯৯৪), (৯২) এডভোকেট আবদুল হাকিম (১৮৯৭-১৯৮৩), (৯৩) আলহাজ্ব মকবুল আহমদ উজ্জলপুরী (১৯১০-১৯৯১), (৯৪) আবদুল জব্বর খদ্দর (১৮৯৭-১৯৭৭), (৯৫) মোহাম্মদ তোয়াহা (১৯২২-১৯৮৭), (৯৬) ডঃ মাজহারুল হক (১৯১১-১৯৭৫), (৯৭) মোহাম্মদ আবদুর রহমান (১৯৩৮-১৯৮৬), (৯৮) মোহাম্মদ আবুল মঞ্জুর (১৯৪০-১৯৮১), (৯৯) মাহমুদুল হক চৌধুরী (১৯৩৭-১৯৯৮), (১০০) শ্রী গোপেন্দ্র নারায়ণ চৌধুরী (দুলাল বাবু), (১০১) হযরত মাওলানা মোঃ নুরুল্লাহ ছাহেব (রঃ) (১৯০৮-১৯৬৮), (১০২) হাজী আবদুর রাজ্জাক মাষ্টার (১৮৮১-১৯৯৮), (১০৩) মাহবুবুল হক (১৯২২-১৯৭৪), (১০৪) শৈলেশ চন্দ্র রায়, (১০৫) অধ্যাপক ডঃ আফতাব আহমাদ (১৯৪৯-২০০৬), (১০৬) শিল্পপতি এম এ হাশেম, (১০৭) বরকত উল্লাহ ভূলু, (১০৮) ওবায়দুল কাদের, (১০৯) ব্যরিষ্টার মওদুদ আহমেদ, (১১০) আবদুল আউয়াল মিন্টু, (১১১) বেগম খালেদা জিয়া, (১১২) আবু নাসের মোহাম্মদ আবদুস জাহের, (১১৩) আ স ম আবদুর রব, (১১৪) জমির আলী, (১১৫) শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এনি, (১১৬) ঔপন্যাসিক সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ, (১১৭) জাতীয় অধ্যাপক কবীর চৌধুরী, (১১৮) মুনির চৌধুরী, (১১৮) ফেরদৌসী মজুমদার, (১১৯) পান্না কায়সার, (১২০) শমী কায়সার, (১২১) কবি শামসুল ইসলাম, (১২২) সাংবাদিক ওবায়দুল হক, (১২৩) ইকবাল ছোবহান চৌধুরী, (১২৪) গিয়াস কামাল চৌধুরী, (১২৫) শাহরিয়ার কবির, (১২৬) গেদু চাচা খ্যাত খোন্দকার মোজাম্মেল হক, (১২৭) নাট্যব্যক্তিত্য রামেন্দু মজুমদার
[সম্পাদনা করুন] চিত্তাকর্ষক স্থান
নিঝুম দ্বীপ- এটি নোয়াখালী জেলার[ দক্ষিণ-পূর্বে অবস্থিত।
শহীদ ভুলু স্টেডিয়াম- আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ভ্যেনু।
[সম্পাদনা করুন] বহিঃসংযোগ
- এনসাইক্লোপেডিয়া ব্রিটানিকার একাদশ সংস্করণে নোয়াখালী নিয়ে আলোকপাত (প্রকাশকাল - ১৯১১)
- ইয়াহু গ্রুপসে নোয়াখালী'র জনগণের জন্য একটি অনলাইন ফোরাম
- নোয়াখালী বিষয়ক ওয়েব পোর্টাল
- বৃহত্তর নোয়াখালীর তথ্যভিত্তিক ওয়েবসাইট
- The Greater Noakhali Aquaculture Extension Component (GNAEC)
[সম্পাদনা করুন] আনুষঙ্গিক নিবন্ধ
বাংলাদেশের বিভাগ এবং জেলা | |
---|---|
বরিশাল বিভাগ: বরগুনা | বরিশাল | ভোলা | ঝালকাঠি | পটুয়াখালী | পিরোজপুর | |
চট্টগ্রাম বিভাগ: বান্দরবান | ব্রাহ্মণবাড়িয়া | চাঁদপুর | চট্টগ্রাম | কুমিল্লা | কক্সবাজার | ফেনী | খাগড়াছড়ি | লক্ষ্মীপুর | নোয়াখালী | রাঙামাটি | |
ঢাকা বিভাগ: ঢাকা | ফরিদপুর | গাজীপুর | গোপালগঞ্জ | জামালপুর | কিশোরগঞ্জ | মাদারীপুর | মানিকগঞ্জ | মুন্সিগঞ্জ | ময়মনসিংহ | নারায়ণগঞ্জ | নরসিংদী | নেত্রকোনা | রাজবাড়ী | শরিয়তপুর | শেরপুর | টাঙ্গাইল | |
খুলনা বিভাগ: বাগেরহাট | চুয়াডাঙ্গা | যশোর | ঝিনাইদহ | খুলনা | কুষ্টিয়া | মাগুরা | মেহেরপুর | নড়াইল | সাতক্ষীরা | |
রাজশাহী বিভাগ: বগুড়া | দিনাজপুর | গাইবান্ধা | জয়পুরহাট | কুড়িগ্রাম | লালমনিরহাট | নওগাঁ | নাটোর | নবাবগঞ্জ | নিলফামারী | পাবনা | পঞ্চগড় | রাজশাহী | রংপুর | সিরাজগঞ্জ | ঠাকুরগাঁও | |
সিলেট বিভাগ: হবিগঞ্জ | মৌলভীবাজার | সুনামগঞ্জ | সিলেট |