নাসরীন পারভীন হক
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
নাসরীন পারভীন হক (নভেম্বর ১৮, ১৯৫৮ - এপ্রিল ২৪, ২০০৬, ঢাকা) বাংলাদেশের অন্যতম মানবাধিকার নেত্রী এবং নারীমুক্তি আন্দোলনের অন্যতম পথিকৃত। তিনি ২০০৩ সাল থেকে মৃত্যুর পূর্ব পর্যন্ত একশনএইড বাংলাদেশের কান্ট্রি ডিরেক্টর ছিলেন।
সূচিপত্র |
[সম্পাদনা করুন] জীবন ও কর্ম
নাসরীন হকের বাবা মোহাম্মদ রফিকুল হক ছিলেন একজন প্রকৌশলী আর মা জাহেদা খানম কবি হিসেবে পরিচিত ছিলেন। তিনি বাবা-মায়ের শেষ সন্তান। বড় ভাই হাসান মোস্তফা হক স্থপতি ছিলেন। ১৯৯১ সালে তিনি মৃত্যুবরণ করেন। মেজভাই শামীম হক প্রকৌশলী; তিনি এখন আমেরিকার হিউস্টনে কর্মরত আছেন। বড় বোন শিরিন হক সমাজকর্মী এবং ডাঃ জাফরুল্লাহ'র স্ত্রী। নাসরীন হকের ডাকনাম হ্যাপি; তবে মা-বাবা, আত্মীয়স্বজন এবং তার স্বামী তাকে হ্যাপন নামে ডাকতেন।
নাসরীন হক ঢাকার হলিক্রস স্কুল থেকে মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট পরীক্ষায় পাশ করেন। এর পর পরই ১৯৭৬ সালে তিনি আমেরিকায় চলে যান। আমেরিকায় ডালাস শহরের উপকণ্ঠে হোকাডে স্কুলে পড়াশোনার পর বেইলর কলেজ অফ মেডিসিনে ইন্টার্নশিপ শেষ করেন।
বড় দুই ভাইয়ের মত প্রকৌশল বা স্থাপত্যবিদ্যার দিকে না গিয়ে তিনি পুষ্টিবিজ্ঞান বিষয়ে পড়াশোনায় আগ্রহী হন। এ উদ্দেশ্যে তিনি চলে যান স্টেট ইউনিভার্সিটি অফ নিউ ইয়র্ক-এ এবং সেখান থেকেই স্নাতক শ্রেণীর পড়াশোনা সম্পন্ন করেন। এরপর তিনি সান ফ্রান্সিসকোর বিখ্যাত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ইউনিভার্সিটি কলেজ অফ বার্কলিতে পড়াশোনা করেন এবং সেখান থেকেই মাস্টার্স ডিগ্রী অর্জন করেন।
[সম্পাদনা করুন] অবদান
[সম্পাদনা করুন] আন্তর্জাতিক কার্যক্রম
[সম্পাদনা করুন] আরও দেখুন
- এসিড সারভাইভারস ফাওন্ডেশন
- একশনএইড
- একশনএইড বাংলাদেশ
- নারীপক্ষ
- ব্র্যাক
- সোস্যাল ইনিশিয়েটিভ লিঃ