Ebooks, Audobooks and Classical Music from Liber Liber
a b c d e f g h i j k l m n o p q r s t u v w x y z





Web - Amazon

We provide Linux to the World


We support WINRAR [What is this] - [Download .exe file(s) for Windows]

CLASSICISTRANIERI HOME PAGE - YOUTUBE CHANNEL
SITEMAP
Audiobooks by Valerio Di Stefano: Single Download - Complete Download [TAR] [WIM] [ZIP] [RAR] - Alphabetical Download  [TAR] [WIM] [ZIP] [RAR] - Download Instructions

Make a donation: IBAN: IT36M0708677020000000008016 - BIC/SWIFT:  ICRAITRRU60 - VALERIO DI STEFANO or
Privacy Policy Cookie Policy Terms and Conditions
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ - Wikipedia

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময়কালীন একটি ব্রিটিশ প্রোপাগান্ডা পোস্টার
বড় করুন
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময়কালীন একটি ব্রিটিশ প্রোপাগান্ডা পোস্টার

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ এযাবত্কাল পর্যন্ত সংঘটিত সর্ববৃহৎ এবং সবচেয়ে ভয়াবহ যুদ্ধ যা ১৯৩৯ সাল থেকে ১৯৪৫ এই চার বছর ধরে চলে। জার্মানির সাথে মিত্রপক্ষের যুদ্ধের মাধ্যমে এর সূচনা ঘটে। মিত্রপক্ষে প্রথমদিকে ছিল যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স এবং পোল্যান্ড। জার্মানির সাথে পরবর্তীতে ইতালি যুক্ত হয়ে অক্ষশক্তি হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে। জার্মানি কর্তৃক দখলকৃত কিছু দেশ হতেও অক্ষশক্তির বিরুদ্ধে সৈন্যবাহিনী প্রেরিত হয়। বিশেষত পূর্ব সীমান্তের যুদ্ধে এই সকল দেশের সৈন্যরা অংশগ্রহন করে; অন্যান্য জাতিসমূহ মিত্রশক্তির সাথে যোগদান করে। সোভিয়েত ইউনিয়ন জার্মানির সাথে যেকোন ধরণের আক্রমণ থেকে বিরত থাকার মর্মে Non-aggression Treaty নামে একটি চুক্তি সম্পাদন করেছিল। কিন্তু ১৯৪১ সালের ২২ জুন জার্মানি সোভিয়েত ইউনিয়ন আক্রমণ করে এবং এর ফলে সোভিয়েত ইউনিয়নও যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ে।

১৯৪১ সালের ৭ ডিসেম্বর তারিখে যুক্তরাষ্ট্র মিত্রশক্তির সাথে যোগ দেয়। মূলত জার্মানি এবং জাপান দুই অক্ষশক্তিই যুক্তরাষ্ট্রে আক্রমণ করার মাধ্যমে একে যুদ্ধে ডেকে আনে। অপরদিকে চীনের সাথে জাপানের ছিল পুরাতন শত্রুতা; ১৯৩০ সালের মাঝামাঝি সময় থেকেই এই দুই দেশের মধ্যে দ্বিতীয় চীন-জাপান যুদ্ধ চলছিল। এর ফলে চীনও মিত্রপক্ষে যোগদান করে। ১৯৪৫ সালে জার্মানি এবং জাপান উভয় দেশের নিঃশর্ত আত্মসমর্পনের মধ্য দিয়েই দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সমাপ্তি ঘটে।

এই ভয়াবহ যুদ্ধে আনুমানিক ৬ কোটি ২০ লক্ষ মানুষ মারা যায় যার মধ্যে প্রায় অর্ধেকই ছিল রাশিয়ার নাগরিক। নিহতের এই সুবিশাল সংখ্যার মূল কারণ ছিল কিছু গণহত্যামূলক অভিযান। যেমন:

  • হলোকাস্ট
  • জেনারেল ইশি শিরো নিয়ন্ত্রিত ৭৩১ নম্বর ইউনিট কর্তৃক পিংফানে পরিচালিত অভিযান
  • উত্তর আফ্রিকা, প্রশান্ত মহাসাগর এবং ইউরোপের রক্তক্ষয়ী যুদ্ধসমূহ
  • হিরোশিমা ও নাগাসাকিতে আনবিক বোমা বিস্ফোরণ।
  • জার্মানির ড্রেসডেন এবং ফরঝেইম (Pforzheim), টোকিওসহ জাপানের অন্যান্য শহর এবং কোভেন্ট্রি ও লন্ডন সহ বৃটেনের কিছু শহরে অগ্নিবিস্ফোরণ (Firebombing)।

এই যুদ্ধে নব্য আবিষ্কৃত অনেক প্রযুক্তির ধ্বংসাত্মক প্রয়োগ লক্ষ্য করা যায়। এর মধ্যে সবচেয়ে ভয়াবহ প্রয়োগ ছিল পারমানবিক বোমা। মহাযুদ্ধের ডামাডোলের মধ্যেই এই মারণাস্ত্র উদ্ভাবিত হয় এবং এর ধ্বংসলীলার মধ্য দিয়েই যুদ্ধের সমাপ্তি ঘটে। সকল পুনর্গঠন কাজ বাদ দিলে কেবল ১৯৪৫ সালেই মোট ব্যয়ের পরিমাণ দাড়ায় ১ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলার। এই যুদ্ধের পরপরই সমগ্র ইউরোপ দুই ভাগে ভাগ হয়ে যায়; এক অংশ হয় পশ্চিম ইউরোপ আর অন্য অংশে অন্তর্ভুক্ত হয় সোভিয়েত রাশিয়া। পরবর্তীতে এই রাশিয়ান ইউনিয়নই ভেঙে অনেকগুলো ছোট ছোট রাষ্ট্রের জন্ম হয়েছিল। পশ্চিম ইউরোপের দেশসমূহের সমন্বয়ে গঠিত হয় ন্যাটো (NATO) আর সমগ্র ইউরোপের দেশসমূহের সীমান্তরেখা নির্ধারিত হতে শুরু করে। ওয়ারস প্যাক্টের মাঝে অন্তর্ভুক্ত দেশসমূহ নিয়ে দানা বেঁধে উঠে স্নায়ুযুদ্ধ। এভাবেই দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ বিশ্বমঞ্চে অভিনব এক নাটকের অবতারণা করে।

সূচিপত্র

[সম্পাদনা করুন] কারণ

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের কারণ নিয়ে যথেষ্ট বিতর্কের অবকাশ রয়েছে। তবে এ নিয়ে একটি সাধারণ ধারণা রয়েছে যা অনেকাংশে গ্রহনযোগ্য। এই কারণটি যুদ্ধোত্তর সময়ে মিত্রশক্তির দেশসমূহের মধ্যে তোষণ নীতির মাধ্যমে সমঝোতার ভিত্তি হয়ে দাঁড়ায় যা নির্দেশক শক্তির ভূমিকা পালন করে যুক্তরাষ্ট্র এবং ফ্রান্সপ্রথম বিশ্বযুদ্ধের পর জার্মানি এবং জাপানের আধিপত্য ও সম্রাজ্যবাদকে দায়ী করে এই কারণটি প্রতিষ্ঠা লাভ করে যার বিস্তারিত এখানে উল্লেখিত হচ্ছে।

প্রথম বিশ্বযুদ্ধের পর জার্মানি তার সম্পদ, সম্মান এবং ক্ষমতার প্রায় সবটুকুই হারিয়ে বসে। এর সম্রাজ্যবাদী চিন্তাধারার মূল কারণ ছিল জার্মানির হৃত অর্থনৈতিক, সামরিক এবং ভূমিকেন্দ্রিক সম্পদ পুনরুদ্ধার করা এবং পুনরায় একটি বিশ্বশক্তি হিসেবে আত্মপ্রকাশ করা। এর পাশাপাশি পোল্যান্ড এবং ইউক্রেনের সম্পদসমৃদ্ধ ভূমি নিয়ন্ত্রণে আনাও একটি উদ্দেশ্য হিসেবে কাজ করেছে। জার্মানির একটি জাতীয় আকাঙ্ক্ষা ছিল প্রথম বিশ্বযুদ্ধের পরপর সম্পাদিত ভার্সাই চুক্তি হতে বেরিয়ে আসার। এরই প্রেক্ষাপটে হিটলার এবং তার নাজি বাহিনীর ধারণা ছিল যে একটি জাতীয় বিপ্লবের মাধ্যমে

[সম্পাদনা করুন] যুদ্ধ শুরু

[সম্পাদনা করুন] পোল্যান্ড যুদ্ধ

কোবরিনের যুদ্ধ (সেপ্টেম্বর ১৭,১৯৩৯)-মানচিত্রে জার্মান দ্বিতীয় মোটোরাইজড ডিভিশনের অগ্রযাত্রা এবং পোলিশ বাহিনীর পিছু হটা
বড় করুন
কোবরিনের যুদ্ধ (সেপ্টেম্বর ১৭,১৯৩৯)-মানচিত্রে জার্মান দ্বিতীয় মোটোরাইজড ডিভিশনের অগ্রযাত্রা এবং পোলিশ বাহিনীর পিছু হটা

[নাৎসি বাহিনীর পোল্যান্ড আক্রমণ]এর মধ্য দিয়ে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ শুরু হয়। সোভিয়েত ইউনিয়নকে নিষ্ক্রিয় রাখার জন্য জার্মানী অনাক্রমণ চুক্তি [non-aggression treaty] করে।অন্যদিকে ব্রিটেন ও ফ্রান্স পোল্যান্ডের সাথে সহায়তা চুক্তি করে । ১লা সেপ্টেম্বর পোল্যান্ড অভিযান শুরু হল ।৩রা সেপ্টেম্বর মিত্রবাহিনী জার্মানীর বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করল,এবং শুরু হল দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ । প্রথম দিনই জার্মান ঝটিকা বাহিনী পোল্যান্ডকে ছিন্নবিছিন্ন করে দিল।ফরাসী ও ব্রিটিশ বাহিনী সাহায্য করবার সুযোগ পেল না।এটি পশ্চিমের বিশ্বাসভঙ্গতা হিসেবে পরিচিত । ১৭ই সেপ্টেম্বর গোপন সমঝোতা অনুসারে সোভিয়েত বাহিনীও আক্রমণে যোগ দিল । পরদিনই পোলিশ কর্তাব্যক্তিরা দেশ ছাড়লেন ।ওয়ারস পতন হলো ২৭শে সেপ্টেম্বর ।শেষ সেনাদল কক্ দূর্গে যুদ্ধ করে ৬ই অক্টোবর পর্যন্ত ।

[সম্পাদনা করুন] সোভিয়েত ফিনল্যান্ড যুদ্ধ

জার্মানী বনাম মিত্রপক্ষ ভুয়াযুদ্ধ চলাকালীন সময় সোভিয়েত ইউনিয়ন ফিনল্যান্ড আক্রমণ করে শীতকালীন যুদ্ধের সূচনা করল । এর আগেই লিথুনিয়া ,লাটভিয়া ও এস্তোনিয়ায় সোভিয়েত সৈন্য প্রবেশ করে । ক্ষতিপূরণ সহ একটি অনুরূপ প্রস্তাবে ফিনল্যান্ড রাজী না হওয়ায় ৩০শে নভেম্বর ১৯৩৯ স.ইউনিয়ন ফিনল্যান্ড আক্রমণ করল । ফিন লোকবল খুবই কম হলেও তাদের দেশরক্ষার ইচ্ছা ছিল অনেক বেশী ।স্তালিন একটি নিজস্ব ঝটিকা যুদ্ধ করতে চেয়েছিলেন ।কিন্ত প্রতিটি ফ্রন্টে তার বাহিনী প্রতিহত হয় । ১৪ই ডিসেম্বর রাষ্ট্রপুঞ্জ থেকে সোভিয়েত ইউনিয়নকে বহিষ্কার করা হলো । নতুন বছরের ২রা ফেব্রুয়ারি থেকে সোভিয়েত বিমান ,ট্যাঙ্ক ও স্লেজবাহিত সেনাবাহিনী একযোগে ফিনদের প্রতিরক্ষা রেখায় আক্রমণ চালানো শুরু করে।১৫ দিন পর অবশেষে তারা একটি ফাঁক তৈরী করতে পারল ।ফলে যুদ্ধের ভাগ্য পরিষ্কার হয়ে গেল । ৬ই মার্চ ১৯৪০ ফিনল্যান্ড শান্তির জন্য আবেদন করল । সার্বভৌমত্ব রক্ষা পেলেও স.ইউনিয়নের আগের দাবী্ অনুযায়ী লেলিনগ্র্রাদের কাছাকাছি বেশকিছু এলাকার মালিকানা ছেড়ে দিতে হয় ফিনল্যান্ডকে । এ যুদ্ধে ২ লক্ষ ফিন সৈন্যের মধ্যে ৭০ হাজার সৈন্য মারা যায় । যুদ্ধ থেকে স্তালিনের সেনাদল গুরুত্বপূর্ণ সামরিক শিক্ষা লাভ করলো ।অন্যদিকে সোভিয়েত শক্তি সম্পর্কে হিটলারের ভ্রান্ত নিম্ন-ধারণা তৈরী হয়-যা পরবর্তীতে জার্মানীর রাশিয়া আক্রমণের সময় কাজে এসেছিলো ।

[সম্পাদনা করুন] নরওয়ে ও ডেনমার্ক

নরওয়ে বিশ্বযুদ্ধে জড়িয়ে পড়ে তার ভৌগলিক অবস্হানের জন্য ।সুইডেনের কিরুনা খনি থেকে গরমকালে বাল্টিক সাগর দিয়ে এবং শীতকালে নরওয়ের বরফমুক্ত নারভিক বন্দর ও নরওয়ের রেলপথ দিয়ে লোহা চালান যেত জার্মানীতে । প্রথমে হিটলার নরওয়েকে নিরপেক্ষ থাকতে দেবার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল । ওদিকে মিত্রপক্ষ নারভিকের ঠিক বাইরের সমুদ্রে মাইন পেতে রাখার পরিকল্পনা করে । পরিকল্পনাটি ফাঁস হয়ে গেলে হিটলার ফ্রাণ্স আক্রমণের ইচ্ছা স্হগিত রেখে নরওয়ে অভিযানের নির্দেশ দিল । ৯ই এপ্রিল একই সাথে নরওয়ে ও ডেনমার্কে নরওয়ের সাথে যোগাযোগের সুবিধার্থে আগ্রাসন শুরু হল । একদিকে নারভিক সহ গুরুত্বপূর্ণ বন্দরগুলি দখল করে নিল জার্মান বাহিনী । অন্যদিকে বিমানবন্দরগুলিতে অবতরণ করলো প্যারাশ্যুট বাহিনী ।এরপর বিমানবন্দর দখল করে সেখান থেকে অতর্কিতে শহরে প্রবেশ করলো জার্মান সেনা। ডেনমার্ক বিনাবাধায় আত্মসমর্পণ করলেও নরওয়ে লড়াই করতে লাগলো । ১৪ই এপ্রিল মিত্রবাহিনী নামলো নরওয়েতে । কিন্ত মে মাসেই পিছু হটলো তারা ।নারভিকে জার্মানরা পাঁচগুণ বেশী শত্রুর সাথে লড়াই চালিযে যাচ্ছিল ২৭শে মে পর্যন্ত । কিন্ত ততদিনে ফ্রাণ্সের পরিস্থিতি ঘোরালো হয়ে ওঠায় মিত্রসৈন্যদের ফিরিয়ে নিতে হল নরওয়ে থেকে । নরওয়ে বাহিনী আত্মসমর্পণ করলো এবং রাজা সপ্তম হাকোন ব্রিটেনে আশ্রয় নিলেন । জার্মানীর জন্য নরওয়ে আর্কটিক সাগর এবং ব্রিটেনের নিকটবর্তী একটি দরকারী নৌ ও বিমান ঘাঁটি হিসেবে কাজে দিল ।

[সম্পাদনা করুন] ফ্রান্স ,বেলজিয়াম ,নেদারল্যান্ড ,লুক্সেমবার্গ

১০ই মে ১৯৪০ একসাথে চারটি দেশ আক্রমণ করে ভুয়া যুদ্ধের ইতি টানল জার্মানী । ফরাসীরা ভেবেছিল আক্রমণ আসবে ফ্রান্স জার্মানী সীমান্তের রণরেখা ম্যাগিনোট লাইনের ওপর ।অথবা বেলজিয়ামের ভিতর দিয়ে আমুর হয়ে।তারা ভেবেছিল জার্মানীর প্যানজার বাহিনী আরদেনের জঙ্গল ভেদ করে আসতে পারবে না । ১৪ই মে নেদারল্যান্ডের পতন ঘটলো । ১৪ই মে আরদেন থেকে জার্মান বাহিনী বেরিয়ে এসে দিশেহারা মিত্র সেনাদের ছিন্নবিছিন্ন করে প্রবল বেগে এগোতে থাকল। ডানকার্ক বন্দর দিয়ে তড়িঘড়ি ফরাসী ও BEF [british expiditionary force] সেনা পশ্চাদপসরণ শুরু হলো ।২৬শে মে থেকে ৪ঠা জুন ইতিহাসের বৃহত্তম সেনা অপসারণের কাজ শেষ হলো ।তবে ফেলে আসতে হলো বেশীরভাগ যন্ত্রাদি ।এরমাঝে ২৭শে মে বেলজিয়ামের পতন হলো । ১০ই জুন ইতালিও যুদ্ধ ঘোষণা করল ।তবে তারা আক্রমন শুরু করে ২০শে জুন থেকে । ফরাসী সরকার প্রথমে তুর ও পরে বোর্দোতে সরে গেল । ১৪ই জুন প্যারিসের পতন ঘটল । ১৬ই জুন প্রধানমণ্ত্রী রেনো পদত্যাগ করলেন ও তার বদলে এলেন প্রথম বিশ্বযুদ্ধের নায়ক পেত্যাঁ । ২২শে জুন জার্মান-ফরাসী এবং ২৪শে জুন জার্মান-ইতালীয় শান্তিচুক্তি স্বাক্ষরিত হয় । ফ্রান্সের বেশিরভাগ এলাকা জার্মানী নিয়ে নেয় ।অল্প কিছু জায়গা জুড়ে পেঁত্যা একটি নিরপেক্ষ কিন্তু জার্মানীর প্রভাবাধীন সরকার গঠন করেন ।এটি ভিশি ফ্রান্স নামে পরিচিত হয় ।

[সম্পাদনা করুন] বাল্টিক অঞ্চল

পরবর্তীতে সোভিয়েত ইউনিয়ন আক্রমণের জন্য রুমানিয়ার ploieşti তেলের খনি হিটলারের প্রয়োজন ছিল।১৯৪০ সালে জার্মানী-রুমানিয়া তেল-অস্ত্র চুক্তি হল। হাঙ্গেরি ও রুমানিয়ার মতবিরোধ ঘটায় জার্মানী মধ্যস্থতা করে।রুমানিয়ার জনগণ এতে আন্দোলন শুরু করায় রাজা ২য় ক্যারল ছেলে মাইকেলের কাছে মুকুট হস্তান্তর করলেন ও সেনাপ্রধাণ আন্তনেস্কু জার্মান সেনা আহ্বান করলেন। ১২ই অক্টোবর ১৯৪০ বুখারেস্টে জার্মান সৈন্য অবতরণ করে । এতে কুটনৈতিক ভুল বোঝাবুঝির কারণে বিরক্ত মুসোলিনি ২৮শে অক্টবর ১৯৪০ আলবেনিয়া থেকে গ্রীস আক্রমণ করলেন।কিন্তু গ্রীকরা যে শুধু প্রতিহত করল তাই না,উল্টে ডিসেম্বরের মধ্যে আলবেনিয়ার এক তৃতীয়াংশ দখল করে ফেলল।উপরন্তু ক্রীটে ব্রিটিশ সৈন্য নামল।তুরষ্কও সৈন্যসমাবেশ করে রাখল ।আপাত-নিরপেক্ষ বুলগেরিয়া এবং যুগোস্লাভিয়াও বেঁকে বসল। হিটলার দ্রুত হাঙ্গেরি ,রুমানিয়া ও স্লোভাকিয়াকে অক্ষচুক্তিতে টেনে নিল। বুলগেরিয়ায় জার্মান সৈন্য নামল ২রা মার্চ।যুগোস্লাভিয়ার যুবরাজ পল অক্ষে যোগ দিলেন ২৭শে মার্চ। দুদিন পর জেনারেল simoviç এর নেতৃত্ত্বে রাষ্ট্রবিপ্লব ঘটে এবং সিংহাসনে বসে ১৭ বছর বয়সী রাজা ২য় পিটার।রাষ্ট্রীয় নীতিরও পরিবর্তন ঘটে । ৬ই এপ্রিল একই দিনে আকাশ থেকে বোমাবর্ষণ এবং বুলগেরিয়া ও অস্ট্রিয়া দিয়ে সৈন্য পাঠিয়ে জার্মানী গ্রীস ও যুগোস্লাভিয়া আক্রমণ করল ।১৭ই এপ্রিল যুগোস্লাভিয়া ও ২২শে এপ্রিল গ্রীস আত্মসমর্পণ করে । এরপর ক্রীট দখল করা হয় । যুগোস্লাভিয়াকে খন্ডবিখন্ড করে অক্ষশক্তিরা ভাগ করে নেয় ।তবে পুরো যুদ্ধ জুড়ে draža mihajlovićএর নেতৃত্বে Četnikদল এবং জোসেফ টিটোর নেতৃত্বে কমিউনিস্ট দল গেরিলা আক্রমণ চালিয়ে যায় । ===উত্তর আফ্রিকা===





[সম্পাদনা করুন] প্রধান নিবন্ধসমূহ

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের ইতিহাস
রণক্ষেত্র     প্রধান ঘটনা     উপ শিরোনাম     অংশগ্রহনকারী জাতি    

উপক্রমণিকা:
কারণ
• ইউরোপে
• এশিয়াতে

রণক্ষেত্রসমূহ:
• ইউরোপ
• পূর্ব ইউরোপ
• আফ্রিকা
• মধ্যপ্রাচ্য
• ভূমধ্যসাগর
• এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগর
চীন
• আটলান্টিক

  

১৯৩৯:
• পোল্যান্ড দখল
• Phony War
১৯৪০:
• নরওয়েজীয় আক্রমণ
• ফ্রান্সের যুদ্ধ (দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ)
• বৃটেনের যুদ্ধ (দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ)
১৯৪১:
• অপারেশন বার্বারোসা
• পার্ল হারবার আক্রমণ
• মস্কো যুদ্ধ
• লেনিনগ্রাদ দখল
• সেভাস্তোপোল যুদ্ধ
১৯৪২:
• স্টালিনগ্রাদ যুদ্ধ
• অপারেশন টর্চ
• মিডওয়ে যুদ্ধ
• Dieppe Raid
১৯৪৩:
• কুর্স্ক যুদ্ধ
• ইতালির যুদ্ধ
১৯৪৪:
• নর্মান্ডি যুদ্ধ
• অপারেশন ব্যাগ্রেশন
• Battle of the Bulge
• Battle of Leyte Gulf
• অপারেশন মার্কেট গার্ডেন
১৯৪৫:
• বার্লিন যুদ্ধ
• ইউরোপে সমাপ্তি
• হিরোশিমা ও নাগাসাকি
• মাঞ্চুরিয়া যুদ্ধ
• জাপানের আত্মসমর্পন

  

• প্রতিরোধ
• Home Front
• প্রযুক্তি
• উৎপাদন
• উপকরণ
• সাংকেতিক লিপিবিদ্যা
• ব্লিৎস্‌ক্রিগ
• ভুয়া যুদ্ধ

বেসামরিক প্রভাব& ক্ষয়ক্ষতিসমূহ:
হলোকস্ট
• জাপানি যুদ্ধাপরাধ
• দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে পরিকল্পিত বোমা বিস্ফোরণ
• মিত্রপক্ষীয় যুদ্ধাপরাধ

পরিণতি:
• প্রভাব
• ক্ষয়ক্ষতি
স্নায়ুযুদ্ধ

  

অংশগ্রহনকারী জাতি

মিত্রপক্ষ
•  সোভিয়েত ইউনিয়ন
•  যুক্তরাজ্য
•  যুক্তরাষ্ট্র
•  চীন
•  পোল্যান্ড
•  ফ্রান্স
•  কানাডা
•  গ্রীস
•  যুগোশ্লাভিয়া
•  চেকোশ্লোভাকিয়া
•  অস্ট্রেলিয়া
•  নিউজিল্যান্ড
•  দক্ষিণ আফ্রিকা
•  ভারত
•  মিশর
•  ব্রাজিল
• আরও জানুন...

অক্ষশক্তি
•  জার্মানি
•  জাপান
•  ইতালি
• আরও জানুন...

আরও দেখুন

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ সম্বন্ধে আরও তথ্য:

 World War II from Wiktionary
 WWII Textbooks from Wikibooks
 WWII Quotations from Wikiquote
 WWII Source texts from Wikisource
 WWII Images and media from Commons
 WWII News stories from Wikinews

Our "Network":

Project Gutenberg
https://gutenberg.classicistranieri.com

Encyclopaedia Britannica 1911
https://encyclopaediabritannica.classicistranieri.com

Librivox Audiobooks
https://librivox.classicistranieri.com

Linux Distributions
https://old.classicistranieri.com

Magnatune (MP3 Music)
https://magnatune.classicistranieri.com

Static Wikipedia (June 2008)
https://wikipedia.classicistranieri.com

Static Wikipedia (March 2008)
https://wikipedia2007.classicistranieri.com/mar2008/

Static Wikipedia (2007)
https://wikipedia2007.classicistranieri.com

Static Wikipedia (2006)
https://wikipedia2006.classicistranieri.com

Liber Liber
https://liberliber.classicistranieri.com

ZIM Files for Kiwix
https://zim.classicistranieri.com


Other Websites:

Bach - Goldberg Variations
https://www.goldbergvariations.org

Lazarillo de Tormes
https://www.lazarillodetormes.org

Madame Bovary
https://www.madamebovary.org

Il Fu Mattia Pascal
https://www.mattiapascal.it

The Voice in the Desert
https://www.thevoiceinthedesert.org

Confessione d'un amore fascista
https://www.amorefascista.it

Malinverno
https://www.malinverno.org

Debito formativo
https://www.debitoformativo.it

Adina Spire
https://www.adinaspire.com